আগামী ১২ অক্টোবর সরকারীভাবে ০৯ মাস থেকে শুরু করে ১৫ বছরের কম বয়সী সকল শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের টাইফয়েড টিকা দেয়া হবে। এটি একটি দারুণ উদ্যোগ! ❤️ কিন্তু এর বিরুদ্ধে ছড়াচ্ছে কিছু মারাত্মক গুজব, যা মা-বাবাদের খুব ভয় পাইয়ে দিচ্ছে। 😥 আসুন, গুজবগুলো জানি এবং আসল সত্যিটা বুঝি! 📛 কী কী গুজব ছড়ানো হচ্ছে? ❌ “এই টিকা দিলে এলার্জি হয়।” ❌ “এই টিকা দিলে বাচ্চা মা*রা যায়।” ❌ “টিকা নিলে বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়ে।” ❌ “টিকার কারণে শিশুর ভবিষ্যৎ ক্ষতি হতে পারে।” ❌ “এটা নাকি জনস্বাস্থ্য ধ্বংসের ষড়যন্ত্র!” আসুন, কিছু বিষয় সহজভাবে জেনে নিই: 🎯 টাইফয়েড কেন একটি মারাত্মক রোগ? টাইফয়েড একটি পানিবাহিত রোগ যা দূষিত পানি ও খাবারের মাধ্যমে ছড়ায়। এর ফলে উচ্চ জ্বর, পেটে ব্যথা, দুর্বলতাসহ মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি এমনকি মৃ*ত্যুও হতে পারে। শিশুরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। 🎯 টিকা কেন জরুরি? টিকা হলো এই মারাত্মক রোগ থেকে আপনার শিশুকে রক্ষা করার সবচেয়ে কার্যকরী এবং নিরাপদ উপায়। এটি শিশুর শরীরে টাইফয়েড রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। 🎯 সরকারি টিকা কি নিরাপদ? হ্যাঁ, অবশ্যই। সরকার থেকে যে টিকা দেয়া হয়, তা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) দ্বারা অনুমোদিত এবং এর কার্যকারিতা ও নিরাপত্তা পরীক্ষিত। লক্ষ লক্ষ শিশুকে সুরক্ষিত রাখার জন্যই এই কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। কোনো টিকা গণহারে প্রয়োগের আগে এর নিরাপত্তা অনেকবার যাচাই করা হয়। 🎯 সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া স্বাভাবিক: টিকার পর হালকা জ্বর বা ব্যথা হতে পারে, যা খুবই স্বাভাবিক। এর মানে টিকা কাজ করছে, ভয়ের কিছু নেই। 🎯 আপনার করণীয়: গুজবে কান দেবেন না! 🙏 যেকোনো দ্বিধা হলে সরাসরি ডাক্তার বা স্বাস্থ্যকর্মীর সাথে কথা বলুন। আপনার শিশুর জীবন রক্ষা করাই সবচেয়ে জরুরি। #rushdan #parenting #typhoid #টিকা #baby

Copyright © AKMFA High School All rights reserved